নিজস্ব প্রতিনিধিঃ গাংনীতে সাইকেল চুরিকে কেন্দ্র করে দুই দলের সংঘর্ষ হয়েছে। ৪ঠা মার্চ বেতবাড়ীয়ায় সাইকেল চুরিকে কেন্দ্র করে দু গ্রুপের সংঘর্ষের তথ্য আনতে গেলে তাকে অপমান ও মারতে যাই একই গ্রামের স্থানীয় আওয়ামিলীগের মালেক, বাবুল , শিমাই ও রহিদুল । বেতবাড়ীয়া গ্রামের রফিকুল ইসলামের ছেলে রাজুর সাইকেল চুরি করে একই গ্রামের আতুর আলীর ছেলে রিয়াজুল হক। রাজু তার হারিয়ে যাওয়া সাইকেল একই গ্রামের রিয়াজুল ইসলামের কাছে দাবী করলে এক সময় তা দিতে সম্মত হয়। অন্যদিকে রিয়াজুল হকের এই সাইকেল চুরি ঘটনায় এলাকায় সমালোচনার ঝড় উঠে । এই সময় সাংবাদিক সোহাগ পেশাগত দায়িত্ব পালনের জন্য সেখানে উপস্থিত হয় এবং বিস্তারিত জানতে চাওয়ায় একই গ্রামের আওয়ামিলীগের প্রভাব শালি মৃত জামাল বিশ্বাসের ছেলে মালেক ,বাবলু, শিমাই, রাহিদুল , সহ আরো অনেকে সাংবাদিককে বেপরয়া ভাবে গালিগালাজ করে এবং মারার জন্য প্রস্ত্তত হয়। এ দিকে সাংবাদিক সোহাগ নিজের মানসম্মান গুছিয়ে ওখান থেকে তথ্য সংগ্রহ না করে চলে আসে। পরে হাজার হাজার জনতার মধ্যে সাংবাদিক সোহাগকে প্রাণ নাশের হুমকি দেয়। এবং ঘটনা যদি পেপার পত্রিকায় প্রকাশ হয় তাহলে তাকে গ্রাম ছাড়া করা হবে বলে জানায়। এমন অবস্থায় সাংবাদিক সোহাগ ও তার পরিবারবর্গ নিরাপত্তাহীনতাই ভুগছে । সমাজের প্রভাবশালী ও আওয়ামীলীগের মৃত জামাল বিশ্বাসের ছেলে মালেক ,বাবলু, শিমাই ও হান্নান আলীর ছেলে রহিদুলের হাত থেকে বাচার জন্য প্রশাসনের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করছে সাংবাদিক সোহাগ ও তার পরিবারবর্গ।
তথ্য সংগ্রহ করতে যাওয়ায় সাংবাদিক সোহাগকে শারীরিক ও গ্রাম ছাড়ার হুমকি গাংনীর বেতবাড়িয়ায় সাইকেল চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে দু’ দলের সংঘর্ষ
Read Time:2 Minute, 33 Second
সাংবাদিক কাজে বাদা দেওয়ার কারুন কি তা পুলিশ প্রশাসনের খোজ করার প্রয়োজন।
আর পেপার পত্রিকা ছাপাইলে তাকে বাড়ী ছারতে হবে বলেও উল্লেক করেছে।
সাংবাদিক সোহাগের নিরাপ্তার জন্য আমরা প্রবাসিক আবেদন করছি প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।।
bisoyti amra khatia dekhchi
ওসি সাহেব আপনাকে অনেক ধন্যবাদ বিষয়টি দেখার জন্য